Tuesday, August 18, 2015

Sending large attachments



বড় আকারের অ্যাটাচমেন্ট পাঠানো


ব্যবহারকারীরা বন্ধুদের কোনো ফাইল অ্যাটাচমেন্ট পাঠানোর সময় সাধারণত ইমেইলের মাধ্যমে করে থাকেন; কিন্তু বড় মাপের কোনো ফাইল পাঠানোর সময় ইমেইলে তা সাপোর্ট করে না। বড় আকারের ফাইল সেন্ড করার জন্য গোএরুনা ডটকম সাইটটি দিচ্ছে দারুণ সুযোগ। কোনো ধরনের অ্যাকাউন্ট না খুলে সহজেই ১০০ মেগাবাইট পর্যন্ত যেকোনো ফাইল সেন্ড করতে পারবেন সাইটটি থেকে। প্রথমে www.goaruna.com .পড়স ঠিকানার ওয়েবে যান এবং টু লেখা বক্সে আপনার বন্ধুর ইমেইল অ্যাকাউন্টটি লিখুন। এবার ফাইল সিলেক্ট করে সেন্ড বাটনে ক্লিক করুন। 

 

Hide Drive.........


 ড্রাইভ লুকিয়ে রাখা

কম্পিউটারের নির্দিষ্ট কোনো ড্রাইভ লুকিয়ে রাখার জন্য START মেন্যু থেকে RUN ক্লিক করুন এবং gpedit.msc লিখে এন্টার চাপুন। বক্সের ডান দিকে configuration-এ ক্লিক করে administration template-এ যান। components windows explorer-এ ক্লিক করুন। ডান দিকের বক্স থেকে hide these specifie drives in my computer-এ ক্লিক করতে হবে। এবার Properties-এ ক্লিক করে যে ড্রাইভটি লুকাতে চান, তা Select করে ঊহধনষব করে ঙক করলেই ড্রাইভটি লুকিয়ে যাবে। লুকানো ড্রাইভটি আবার খুঁজে পেতে একই সিস্টেমে শেষ পর্যন্ত আসতে হবে। শুধু Enable-এর জায়গায় disable করতে হবে। 

Gmail background picture



 জিমেইল ব্যাকগ্রাউন্ডে ছবি

জিমেইল ব্যাকগ্রাউন্ডে ছবি যুক্ত করতে প্রথমে জিমেইল অ্যাকাউন্টে লগইন করে Settings থেকে Labs অপশনে ক্লিক করুন। এখান থেকে Inserting Images অপশন Enable করুন এবং সেটিংস সেভ করে বের হয়ে আসুন। এরপর মেইলের কম্পোজ বক্সে Inserting Images অপশন নামে একটি আইকন চলে আসবে। এই আইকনে ক্লিক করে পছন্দের কোনো ছবি যুক্ত করতে পারবেন।

Your computer supports pen drive


পেন ড্রাইভের মাধ্যমে কম্পিউটারে ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা কম্পিউটারে পেন ড্রাইভের সমর্থন বন্ধ রাখতে পারেন। এ জন্য প্রথমে Start Menu থেকে run-এ গিয়ে regedit লিখে এন্টার চাপুন। এবার Registry Editor উইন্ডো খুলবে। HKEY_LOCAL_MACHINE-> SYSTEM-> CurrentControlSet-> services-> USBSUOR এ যান। এবার Start নামের ফাইলের ওপর ডাবল ক্লিক করে এর ভ্যালু ৪ করে দিন। 

Not Responding to solve computer problems

জরুরি কোনো কাজ করার সময় হঠাৎই কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যেতে পারে। এ সময় কম্পিউটার নট রেসপন্ডিং মেসেজ প্রদর্শন করে। চাইলে সহজেই এ বিরক্তিকর সমস্যার সমাধান করতে পারেন। এ জন্য কম্পিউটারের Start মেন্যু থেকে Run-এ যান। এবার বক্সে regedit লিখে Enter চাপুন। তারপর HKEY_CURRENT_USER>Control Panel>Desktop-এ যান। এবার ডান পাশের Auto End Task অপশনে ডবল ক্লিক করুন এবং এখানে Value data হিসেবে 0-এর পরিবর্তে 1 লিখুন। OK দিয়ে বের হয়ে আসুন। 

During the computer on and off




একাধিক ব্যক্তি যদি আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করে তবে অনেক সময় আপনি বুঝতে পারবেন না কে, কখন আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করছে। তবে এসব তথ্য আপনার কম্পিউটারের SchedLgU.Txt ফাইলে সংরক্ষণ করা থাকে। আপনার কম্পিউটার কখন চালু এবং বন্ধ করা হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানা সম্ভব। এ জন্য স্টার্ট মেনু থেকে রানে গিয়ে SchedLgU.Txt লিখে ok করলেই কম্পিউটার কখন চালু এবং বন্ধ করা হয়েছে তার তথ্য জানা যাবে। 

SMS Internet.......

 

ইন্টারনেটে এসএমএস

ইন্টারনেট থেকে দেশ-বিদেশের যেকোনো মোবাইল ফোনে এসএমএস পাঠানোর সুবিধা নিয়ে চালু হয়েছে ওয়েবসাইট www.dfreesms.com। রেজিস্ট্রেশন না করেও এ ওয়েবসাইট ব্যবহার করা যাবে। 

Online Video Editing..


অনলাইনে ভিডিও এডিটিং

'জেকাট' ভিডিও এডিটর সফটওয়্যার ব্যবহার করে খুব সহজে অনলাইনে ভিডিও এডিটিং করা যাবে। অনলাইনে আপনি যে ভিডিওগুলো এডিট করবেন সেগুলো আপনার ই-মেইল ঠিকানা থেকে পরবর্তী সময়ে সংগ্রহও করা যাবে। http://jaycut.com/ ঠিকানার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে এ সুবিধা পাওয়া যাবে। 

  Hiding desktop icons

ডেস্কটপ আইকন লুকানো

উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা কম্পিউটারের ডেস্কটপে থাকা ফাইলগুলো অন্যদের কাছ থেকে লুকিয়ে রাখতে পারেন। এ জন্য ডেস্কটপে থাকা অবস্থায় মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Arrange Icons By " Show Desktop Icons-এর চেকমার্ক তুলে দিলেই ডেস্কটপে আর কোনো আইকন দেখা যাবে না। আগের অবস্থায় ফিরে যেতে চাইলে একই পদ্ধতিতে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Show desktop Icons সিলেক্ট করুন। 

Documents and files to manage the libraries in Windows 7 Tips and tricks


উইন্ডোজ৭ এ ডকুমেন্টস এবং ফাইল লাইব্রেরীর মাধ্যমে ম্যানেজ করার টিপস্ ও ট্রিকস্





এক্সপি কিংবা ভিস্তার মতো পুরোতন উইন্ডোজ ভার্সনে ডকুমেন্টেশন সুন্দরভাবে করতে গিয়ে আপনি প্রায়ই ঝামেলায় পড়তে পারেন। উইন্ডোজ ৭-এর নতুন সংযোগ লাইব্রেরী একত্রে আপনাকে দিতে পারে বাড়তি কিছু সহায়তা। এবার আসুন দেখে নেই, আপনি কিভাবে উইন্ডোজ ৭-এ লাইব্রেরীর মাধ্যমে আপনার ডকুমেন্টসগুলো রাখবেন।
- স্টার্ট এ ক্লিক করুন
- নিজের ব্যাক্তিগত ফোল্ডারটি ওপেন করার জন্য ইউজার নেইম এ ক্লিক করুন
- লেফ্ট পেন থেকে লাইব্রেরীজ এ ক্লিক করুন। আপনি চার ধরনের লাইব্রেরী দেখতে পাবেন। যথা: ডকুমেন্টস, ভিডিও, পিকচার এবং মিউজিক।
- উইন্ডোজ৭ এ লাইব্রেরী বিভিন্ন ড্রাইভে ফাইলের অবস্থান নিশ্চিত করে। এটি মূলত একটি মিউজিক লাইব্রেরীর মতোই।
- একটি লাইব্রেরীর পাশেই আপনি আপনার জন্য একটি স্বতন্ত্র ডকুমেন্ট লাইব্রেরী করতে পারেন।
এবার নতুন লাইব্রেরী তৈরী করতে:
- বাম পেন থেকে নিউ লাইব্রেরীজ এ ক্লিক করুন
- নতুন ফোল্ডারের ন্যায় একটি নতুন লাইব্রেরী আসবে
- নতুন লাইব্রেরীর নামকরন করুন
- এবার নতুন লাইব্রেরীতে আপনি ইচ্ছেমতো ফাইল, ছবি, ডকুমেন্টস ইত্যাদি প্রবেশ করাতে পারবেন।
- লাইব্রেরীতে নতুন ফোল্ডার লোকেশন যোগ করতে হাইপার লিংক এ করুন যেটা লোকেশন নম্বর দেখাবে।

Windows Apple Design

 উইন্ডোজে অ্যাপল ডিজাইন

অ্যাপলের ইউজার ইন্টারফেইস সব সময়ই নজরকাড়া হয়। তাই এর এত চাহিদা। তবে বাজারের সমমানের পণ্যের চেয়ে অ্যাপল পণ্যের দাম দুই থেকে তিন গুণ বেশি। অনেকের তাই সাধ থাকলেও অ্যাপল ব্যবহারের সাধ্য হয় না। তবে সুখবর হচ্ছে, উইন্ডোজ ব্যবহারকারী চাইলে তাঁর কম্পিউটারে অ্যাপলের ইন্টারফেইস ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনাকে সাহায্য করবে 'আইপ্যাডিয়ান'। http://code.google.com/p/ipadian/ থেকে প্রথমে উইন্ডোজের আইপ্যাড সিমুলেটর ডাউনলোড করতে হবে। আপ্লিকেশনটি অফড়নব অওজ সমর্থিত, তাই এতে ইনস্টল করার ঝামেলা নেই। শুধু iPadian.exe ফাইলে ক্লিক করলেই এটি কাজ শুরু করবে।

Windows Hidden Administrator enabela

 

 উইন্ডোজ সেভেনের হিডেন অ্যাডমিনিস্ট্রেটর এনাবেল

উইন্ডোজ সেভেন ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন সফটওয়্যার ইনস্টল করার সময় বারবার 'রান এজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর' অপশনে ইয়েস ক্লিক করে ইনস্টল করতে হয়। এই বিরক্তিকর অপশনটি বন্ধ করতে স্টার্ট মেন্যুর রান অপশনে ক্লিক করে net user administrator/active:yes কমান্ড টাইপ করে ঙক ক্লিক করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
 

Convert Windows sebhenake on the Apple Mac, you will miss a lot if you do not download!

 

উইন্ডোজ সেভেনকে এবার অ্যাপল ম্যাক-এ রুপান্তরিত করুন, ডাউনলোড না করলে অনেক কিছুই মিস করবেন!
আমরা আমাদের ব্লগে কিছুদিন আগে উইন্ডোজ ৭ কে উইন্ডোজ ৮ রুপান্ডরের একটি সফটওয়্যার দিয়েছিলাম। হ্যা, আজ আমরা আপনাদের জন্য এমন একটি সফটওয়্যারের কথা বলছি, যা দিয়ো আপনি আপনার উইন্ডোজ ৭,৮,১0 কে আপল ম্যাক লায়নে পরিবর্তন করতে পারবেন, যা খুবই আকর্ষনীয়! নিম্নোক্ত আর্কষনীয় পরিবর্তনগুলো লক্ষ্যনীয়:-
১.স্টার্ট-আপ এবং সাট-ডাউন স্ক্রিন-এ পরিবর্তন
২.স্টার্ট-আপ এবং সাট-ডাউনের আওয়াজে পরিবর্তন
৩.ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজের পরিবর্তন
৪.রকেট ডক যুক্ত
৫.স্টার্ট মেন্যুর অবস্থানের পরিবর্তন
আপনি সহজেই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর ইনস্টল করুন। এরপর কম্পিউটার রিস্টার্ট নিবে, ব্যস, উপভোগ করুন, আপলের ম্যাক ওএস সিস্টেম। কোনো ঝামেলাই নেই, আপনি ইচ্ছা করলেই এটি আনইনস্টল করতে পারবেন। আপনি বুঝতেই পারবেন না, আপনার পিসিটি এখনও উইন্ডোজ ৭ ওএস-এ আছে। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ!!

http://download1969.mediafire.com/xxx36jqm6ihg/6hruulhh55bonlr/mountain_lion_skin_pack_4_0_win7x86_by_spdownload-d5niorc.exe

  For photo editing software

ছবি এডিটিংয়ের জন্য সফটওয়্যার


ছবি এডিটিংয়ের একটি মজার সফটওয়্যার CPAC Imaging PRO. এটি দিয়ে আপনি খুব সহজেই ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড, কালার, স্ক্রিন পরিবর্তন করতে পারবেন।
যাঁদের Adobe Photoshop-এ কাজ করার অভিজ্ঞতা নেই এবং ছবি এডিটিং সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই তাঁরাও এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে খুব সহজেই ছবি এডিট করতে পারবেন। সাদাকালো ছবিও রঙিন করে তুলতে পারবেন এ সফটওয়্যারের মাধ্যমে। আর এই সফটওয়্যারটি পাবেন এই লিংকে www.cpacimaging.com/photoimagingpro. 

Tips to hide the window

 উইন্ডো লুকিয়ে রাখার টিপস্





অনেক সময় অনেকে মিলে একটি কম্পিউটার ব্যবহার করেন। দেখা যায়, কারো অ্যাডোবি ফটোশপ সফটওয়্যারের কাজ করতে হচ্ছে, আরেকজনের লাগছে মাইক্রোসফট অফিস। এমন পরিস্থিতিতে সাধারণত একজন অন্যজনের ব্যবহার করা প্রোগ্রাম মিনিমাইজ করে জরুরি কাজ সারেন। ফলে কম্পিউটারে একাধিক প্রোগ্রাম চালু থাকে। এ রকম পরিস্থিতিতে কম্পিউটার অনেক সময় গোলমেলে কাজ করে। এ সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে সফটওয়্যার 'ওয়াচক্যাট'। চলন্ত বিভিন্ন উইন্ডো সিস্টেম ক্রাশের কারণে অদৃশ্য হয়ে গেলে সেগুলোকে ফিরিয়ে আনা, কোনো প্রোগ্রাম (উইন্ডো) লুকিয়ে রাখা বা নিজের লুকিয়ে রাখা উইন্ডো দৃশ্যমান করা যাবে সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে।
এ সময় মূল উইন্ডো টাস্কবার এবং টাস্ক ম্যানেজার থেকে ডাউনলোডের তথ্য, গেইম এবং ওয়েব পেইজও লুকিয়ে রাখা যাবে। কেউ দেখতে না পেলেও টাস্কগুলো ঠিকই কাজ চালিয়ে যাবে।
পিসিতে সফটওয়্যারটি থাকলে সিস্টেম ট্রেতে এর আইকন দেখা যাবে। আইকনের ওপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে চলন্ত সব প্রোগ্রামই দেখা যাবে। চলন্ত প্রোগ্রামের ওপরে ক্লিক করলে সেই উইন্ডো লুকাবে। আবার ওই প্রোগ্রামের আইকনে ক্লিক করলে তা ফিরে আসবে।
প্রয়োজনে পাসওয়ার্ড দিয়েও প্রোগ্রামগুলো গোপন ও অদৃশ্য রাখা যাবে।
১৪৭ কিলোবাইটের সফটওয়্যারটি http://www.aplusfreeware.com/categories/LFWV/files/ wcatcur.zip লিংক থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এটি উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সব সংস্করণেই চলবে।
 

Tips to create multiple folders with a single click

এক ক্লিকে একাধিক ফোল্ডার তৈরি করার টিপস্

জরুরি প্রয়োজনে অনেক সময় কম্পিউটারে একসঙ্গে অনেক ফোল্ডার তৈরি করতে হয়। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা চাইলে এক ক্লিকেই একাধিক ফোল্ডার তৈরি করতে পারেন। এ জন্য মাউসের বাঁয়ে ক্লিক করে New/Text document অপশনে গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের সংকেতটি (কোড) নোটপ্যাডে লিখুন:
MD MSakhawat MyMusic Videos Photos E-Mail PersonalFill Facebook Twitter Google+ Windows
এরপর File/save as থেকে নোটপ্যাডটি Create folder.bat নামে সেভ করুন।
খেয়াল করুন, Create folder নামে একটি আলাদা ফাইল তৈরি হয়েছে। এই ফাইলে ক্লিক করলেই একসঙ্গে ১০টি ফোল্ডার তৈরি হয়ে যাবে। লক্ষ করুন, নোটপ্যাডের কোডে আপনি যে নামগুলো দিয়েছেন, সে নামেই ফোল্ডার তৈরি হয়েছে। ইচ্ছা করলে আপনি নিজের পছন্দমতো নাম নোটপ্যাডে স্পেস দিয়ে লিখে যত খুশি তত ফোল্ডার বানাতে পারবেন। তবে সংকেতের শুরুতে MD লিখতেই হবে।

Error message Tips to delete computer files


কম্পিউটারের ইরোর ম্যাসেজযুক্ত ফাইল ডিলিট করার টিপস্


আপনি যদি উইন্ডোজে কোন ফাইল ডিলিট করতে অসমর্থ হন এবং এর প্রোগ্রামটিও কনফিগার করতে পারছেন না, আনলকার দিয়ে এই সমস্যার সমাধান করতে পারেন। আপনি কি উইন্ডোজের নিম্নের ম্যাসেজগুলো দেখেছেন?

• Cannot delete folder: It is being used by another person or program

• Cannot delete file: Access is denied

• There has been a sharing violation.

• The source or destination file may be in use.

The file is in use by another program or user.

• Make sure the disk is not full or write-protected and that the file is not currently in use.

আনলকারের সাহায্যে এর সমাধান করতে পারেন।সাধারনভাবে,যে ফোল্ডার অথবা ফাইলটি খুলছে না, তার উপর রাইট ক্লিক করুন এবং আনলকার নির্বাচন করুন।যদি ফোল্ডারটি লক থাকে তবে একটি উইন্ডোতে লকারের লিস্ট দেখাবে।আনলকের উপর ক্লিক করুন এবং আপনার কাজ শেষ!! ধন্যবাদ!!

http://download1048.mediafire.com/apwbkm4ra2mg/o8mgsnv9xt59zto/Unlocker1.9.1.exe

Tips to stop and restart the PC


পিসি পুনরায় চালু হওয়া বন্ধ করা টিপস

নানা কারণে পিসি পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) হতে পারে। এর মধ্যে যেসব কারণ রয়েছে, সেগুলো ঠিক করার মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
অপারেটিং সিস্টেমের জটিলতা: অনেক সময় অপারেটিং সিস্টেমে জটিলতা দেখা দিলে বা অপারেটিং সিস্টেম ক্র্যাশ করলে পিসি রিস্টার্ট হয়। উইন্ডোজের ডিফল্ট সিস্টেমে অপারেটিং সিস্টেমে কোনো সমস্যা হলে পিসি রিস্টার্ট নেয়। ডিফল্ট সিস্টেম বন্ধ করতে মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে propertise থেকে Advanced tab/Startup and Recovery/Settings অপশনে যান। এখন System Failure অপশনের অন্তর্গত Automatically Restart অপশন থেকে টিক চিহ্ন উঠিয়ে Ok করুন।
ভাইরাসের আক্রমণ: বিভিন্ন ধরনের ভাইরাসের কারণেও পিসি রিস্টার্ট নিতে পারে। এ জন্য পিসিতে সব সময় হালনাগাদ (আপডেট) অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। নিয়মিত রুটিন করে পিসি স্ক্যান করুন।
হার্ডওয়্যারের সমস্যা: নতুন কোনো হার্ডওয়্যার সংযুক্ত করলে এবং সেটি পিসির সঙ্গে অসামঞ্জস্য হলে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। পুরোনো হার্ডওয়্যারের সংযোগে ত্রুটি দেখা দিলে পিসি অহেতুক রিস্টার্ট নিতে পারে। এ জন্য হার্ডওয়্যারের সংযোগস্থল চেক করে দেখুন, ঠিক আছে কি না।
নতুন প্রোগ্রাম ইনস্টলের কারণে: অনেক সময় কিছু সফটওয়্যার, গেমস ইনস্টল করার কারণে পিসি রিস্টার্ট নেয়। আপনার পিসির কনফিগারেশনের সঙ্গে যদি কাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার, গেমস সামঞ্জস্যপূর্ণ না হয়, তাহলে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই বুঝেশুনে প্রোগ্রাম ইনস্টল করুন।
হার্ডডিস্কের ত্রুটি: হার্ডডিস্কে ত্রুটিপূর্ণ সমস্যা দেখা দিলে পিসি রিস্টার্ট নিতে পারে। ত্রুটির কারণে হার্ডডিস্ক ডেটা রিড করতে পারে না। এর ফলে পিসি হ্যাং অথবা রিস্টার্ট হতে পারে। এ জন্য হার্ডডিস্ক স্ক্যান করে ত্রুটিপূর্ণ স্থান (ব্যাড সেক্টর) চিহ্নিত করতে পারেন।ধন্যবাদ!!

Automatically delete unnecessary files on your computer

 স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে ফেলুন কম্পিউটারের অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো
অপ্রয়োজনীয় জমে থাকা Prefetch ফাইল কম্পিউটারকে স্লো করে দেয়। আমরা সাধারণত Start/Run-এ গিয়ে prefetch লিখে এই ফাইলগুলো ডিলিট করি। কিন্তু আপনি ইচ্ছা করলে এই ফাইলগুলো অটোমেটিক ডিলিট করতে পারেন। এ জন্য প্রথমে My computer-এ যান, এবার আপনার হার্ডড্রাইভে যান। এখানে কোনো ফাঁকা জায়গায় Right click করে New অপশন থেকে Text document-এ যান এবং এটি deleteprefetch নামে সেভ করুন। এবার Double click দিয়ে এই ফাইলে প্রবেশ করুন এবং লিখুন del C:\Windows\Prefetch\*.* /Q .এখন File/Save as থেকে All files নির্বাচিত করুন Save as type হিসেবে। সবশেষে deleteprefetch.bat নামে এটি সেভ করুন। লক্ষ করে দেখুন, একটি Batch file তৈরি হয়েছে। এবার থেকে এই Batch file-এ Double click দিলেই Prefetch ফাইলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিলিট হয়ে যাবে।
 

Use as a WiFi laptop too!

ল্যাপটপকে ওয়াইফাই হিসেবে ব্যবহার করুন খুব সহজেই!
বাসায় অনেকেই কমবেশি ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহার করেন। এ ছাড়া এখানকার বেশির ভাগ মোবাইল ফোনে তারহীন ওয়াফাই সংযোগ-সুবিধা রয়েছে। অনেকেই কোনো ওয়াফাই জোনে  (যেখানে ওয়াইফাই সংযোগ আছে) গিয়ে সেই মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপ কম্পিউটার দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। এখন আপনি চাইলে নিজের ল্যাপটপ বা কম্পিউটারকেই ওয়াইফাই হটস্পট হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ওয়াইফাই হটস্পট মানে হলো, আপনার ল্যাপটপই তখন ওয়াইফাইয়ের মাধ্যমে ইন্টারনেট সেবা দেবে। ওয়াইফাই আছে এমন একাধিক স্মার্টফোন, ট্যাবলেট বা ল্যাপটপ আপনার ল্যাপটপের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ইন্টারনেট সংযোগ পাবে। সেসব থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে।ল্যাপটপে যদি ইন্টারনেট অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ ৭ থাকে, তবে শুধু একটা সফটওয়্যার দিয়ে খুব সহজেই আপনার ল্যাপটপটিকে ওয়াইফাই হটস্পট বানাতে পারবেন। সফটওয়্যারটির নাম ‘কানেকটিজ’, নিচের লিংক থেকে সফটওয়্যারটি রান করান। এবার পাসওয়ার্ড দিন এবার আপনি ল্যাপটপে যে ধরনের ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, সেই পাসওয়ার্ডটি দিন। এবার আপনি আপনার ল্যাপটপে যে ধরনের ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তার ওপর ভিত্তি করে ইন্টারনেট নির্বাচন করুন। আপনি যদি তার যুক্ত ব্রডব্যান্ড বা টেলিফোন নির্ভর ডায়াল-আপ ইন্টারনেটের ব্যবহারকারী হন, তবে Internet Share এর Option থেকে Local Area Network নির্বাচন করুন। এরপর Wimax Network Advanced Settings-Share Over Option থেকে Wifi নির্বাচন করুন। আপনার সব কাজ শেষ।
এরপর Wimax Network Advanced Settings-Start Hotspot-এ ক্লিক করুন। আর অন্য ল্যাপটপ বা অন্য হটস্পটের নামটি দেখাচ্ছে কিনা। Connect করুন আর ব্যবহার করুন ইন্টারনেট।

To see hidden files due to virus pen tips

 ভাইরাসের কারণে পেনড্রাইভের লুকানো ফাইল দেখার টিপস্

অনেক সময় দেখা যায়, পেনড্রাইভে ভাইরাসের আক্রমণের ফলে পেনড্রাইভের ফাইল আর দেখা যায় না। কিন্তু ফাইলগুলো পেনড্রাইভের জায়গা দখল করে রাখে। সেই লুকানো ফাইলগুলো দেখার জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন System Restore-এ ক্লিক করে Turn off System Restore on all drives-এ টিক চিহ্ন দিয়ে ok ক্লিক করুন। নতুন একটি উইন্ডো এলে সেটির yes-এ ক্লিক করুন। এখন My Computer-এর মেনুবারের Tools থেকে Folder options নির্বাচন করে View-তে ক্লিক করুন। এখন Show hidden files and folders-এ টিক চিহ্ন দিন এবং Hide extensions. ও Hide protected.. বক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ok করুন। এখন দেখবেন পেনড্রাইভে আপনার ফাইল, ফোল্ডারগুলো লুকায়িত (হিডেন) অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। এই পদ্ধতিটি উইন্ডোজ এক্সপির জন্য বলা হয়েছে।
পেনড্রাইভে করে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার অন্য কোনো কম্পিউটারে নিতে চাইলে সেগুলো জিপ করে নেবেন। জিপ করা ফাইল বা ফোল্ডারে ভাইরাস আক্রমণ করে না। কোনো ফাইল বা ফোল্ডার জিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Send to Compressed (Zipped)-এ ক্লিক করুন। দেখবেন জিপ হয়ে গেছে। আবার আনজিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Extract All-এ ক্লিক করে পরপর দুইবার Next-এ ক্লিক করে দেখবেন আনজিপ হয়ে গেছে।

Quick Look to your Windows 7 taskbar


 দ্রুত টাস্কবার দেখুন আপনার উইন্ডোজ ৭-এ


উইন্ডোজ ৭ ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই উইন্ডোজ টাস্কম্যানেজার ব্যবহার করতে পারেন। এ জন্য কম্পিউটারে যেকোনো প্রোগ্রাম ব্যবহারের সময় কিবোর্ডে shift + ctrl + esc চাপতে হবে।

Now Keep your Gmail, your PC

 এখন আপনার জিমেইলকে রাখুন, আপনার পিসি'তে

ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার জন্য জিমেইল ইনবক্স এবং সেন্ট আইটেমের মেইলগুলোর ব্যাকআপ কম্পিউটারে ডাউনলোড এবং সংরক্ষণ করে রাখা যায়। এ জন্য কম্পিউটারে জিমেইল ব্যাকআপ নামের একটি সফটওয়্যার ইনস্টল করে নিতে হবে।সফটওয়্যারটি প্রথমে কম্পিউটারে ইনস্টল করে নিতে হবে। পরে এটি চালু করে জিমেইলের ইউজারনেইম এবং পাসওয়ার্ড লিখতে হবে। এখানেই ব্যাকআপের স্থান, কোন সময়কালের ডেটা ব্যাকআপ নিতে চান তাও নির্দিষ্ট করা যাবে। এবার সর্বশেষ Backup বোতামে ক্লিক করুন। এবার নির্দিষ্ট ড্রাইভে ব্যাকআপ সংরক্ষণ হতে থাকবে।
মেইলের ইনবক্সে থাকা ফাইলগুলোর ওপর নির্ভর করে ব্যাকআপ ডাউনলোড সম্পূর্ণ হবে। ব্যাকআপ সম্পূর্ণ হলে সফটওয়্যারটি নোটিফিকেশন দেবে। এবার নির্দিষ্ট ড্রাইভে গেলে জিমেইলের ব্যাকআপ ফাইলটি দেখতে পাবেন। একে ইচ্ছামতো ড্রাইভে নিয়ে সংরক্ষণ করে রাখুন। মেইল ব্যাকআপ ফোল্ডারটিতে একেকটি মেইল আউটলুক এক্সপ্রেস মেইল ফরম্যাটে দেখাবে।
চাইলে কম্পিউটারে এ ফরম্যাটের মেইলগুলো যেমন পড়তে পারবেন, তেমনি এখান থেকে অ্যাটাচমেন্ট ফাইলগুলোও আলাদা করে নিতে পারবেন।
ব্যাকআপ রিস্টোর
কম্পিউটারে ব্যাকআপ সেভ করে রাখার পাশাপাশি চাইলে ই-মেইলে ব্যাকআপ রিস্টোরও করতে পারবেন। এ জন্য প্রথমে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন। এবার ব্যাকআপ থাকা ফোল্ডারটি নির্দিষ্ট করে দিয়ে মেইল ইউজারনেইম এবং পাসওয়ার্ড লিখুন। এরপর restore বোতামে ক্লিক করুন। ব্যাকআপটি মেইলে আপলোড হয়ে যাবে।সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
 

Please install the software on any drive now !! (Tips and tricks)

 

এখন আপনার সফটওয়্যার ইনস্টল করুন যেকোনো ড্রা্ইভে!! (টিপস্ এন্ড ট্রিকস্)


উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে সফটওয়্যার ইনস্টলেশনের জন্য আগে থেকেই (বাই ডিফল্ট) নির্দিষ্ট জায়গা হিসেবে C:/Program Files নির্বাচন করা থাকে। অনেক সময় হার্ডড্রাইভে জায়গার স্বল্পতা বা নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা হলে আবার ওই কম্পিউটারে সফটওয়্যার ইনস্টল করা বেশ ঝামেলাদায়ক। আপনি চাইলেই সফটওয়্যারগুলো C:/ ড্রাইভে না রেখে অন্য যেকোনো ড্রাইভে রাখতে পারেন। এ জন্য উইন্ডোজের নির্ধারিত ইনস্টলেশনের জায়গা পরিবর্তন করতে হবে। Start থেকে Run-এ গিয়ে regedit লিখে রেজিস্ট্রি এডিটর চালু করুন। এবার HKEY_LOCAL_MACHINEOFTWARE/Microsoft/WindowsurrentVersion WW খুঁজে নিয়ে এখানের তালিকায় থাকা ProgramFilesDir-এ দুই ক্লিক করে সেটি খুলুন। এবার যে ড্রাইভে সফটওয়্যার ইনস্টল করতে চান Value data ঘরে সেটির ঠিকানা (যেমন D:/Program Files ) লিখে OK করে বের হয়ে আসুন। এখন থেকে যখনই নতুন সফটওয়্যার ইনস্টল করা হবে সেগুলো নির্ধারিত জায়গায় ইনস্টল হবে। কম্পিউটারে নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করলে আবারও ডিফল্ট ইনস্টলের জায়গা (C:/Program Files) পরিবর্তিত হয়ে যাবে। তাই অন্য সব সফটওয়্যার ইনস্টল করার আগে এ কাজটি করে দিলে ইনস্টল থাকা আগের সফটওয়্যার দিয়েই দরকারি কাজ সারা যায়।
 

Firefox master password set

 ফায়ারফক্সে মাস্টার পাসওয়ার্ড সেট করুন
ফায়ারফক্সে কোনো ওয়েবসাইটে লগইন করার সময় পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখার জন্য ব্যবহারকারীর কাছে 'পারমিশন' চায়। পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখলে পরবর্তী সময়ে ওই ওয়েবসাইটে লগইন করার সময় নতুন করে কোনো পাসওয়ার্ড লিখতে হয় না। ব্রাউজার স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্দিষ্ট ঘরে পাসওয়ার্ড বসিয়ে দেয়।
তবে ওই কম্পিউটারে পরবর্তী সময়ে যে কেউ সেভ করে রাখা পাসওয়ার্ড দেখে ফেলতে পারে। এ জন্য ব্রাউজারে একটি মাস্টার পাসওয়ার্ড ব্যবহারেরও সুযোগ রয়েছে। এ মাস্টার পাসওয়ার্ড অন্যরা দেখার সুযোগ পাবে না। এ জন্য প্রথমে ফায়ারফক্স টুলস থেকে Options-এ যেতে হবে। এবার Security ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। নিচের দিকে Use a master password-এ ক্লিক করতে হবে। পপআপ হিসেবে নতুন একটি পেইজ আসবে। সেখানে পাসওয়ার্ড লিখে ok বাটন ক্লিক করতে হবে।
ব্রাউজারে সেভ করে রাখা পাসওয়ার্ডগুলো দেখার জন্য Security ট্যাব থেকে View saved password-এ ক্লিক করতে হবে।
পাসওয়ার্ড দেখার জন্য অবশ্যই মাস্টার পাসওয়ার্ডটি আগে লিখতে হবে। এ মাস্টার পাসওয়ার্ডটি ছাড়া পাসওয়ার্ড দেখা এবং মুছে ফেলা যাবে না।

It takes a long time to boot up Windows PC, restart again, a little to solve the problem Tips- E .. !!

 

 Windows পিসি’তে বুট করতে অনেক সময় লাগে, আবার রিস্টার্টেও ছোট্ট একটি Tips-ই সমস্যার সমাধান..!!

Windows কম্পিউটার ব্যবহার করে না এমন সংখ্যা খুবই কম। আর এই Windows Pc ব্যবহার করতে করতে হরহামেশাই নতুন নতুন সমস্যায় পড়তে হয়। আর সমস্যার সমাধান যদি জানা থাকে তবে আমি নিজেই একজন Engineer। যাই হোক, আমরা তেমনই একটি সমস্যার সমাধান করবো আজকে। 
কম্পিউটার Boot বা ReStart করতে অনেক সময় কম্পিউটার বেশি সময় নিয়ে নেয়। আসলে এটা কোন সমস্যা নয়। যদি আমরা একটি ছোট টিপস্ কাজে লাগাই তবে আর এমনটি হয় না। 
তাড়াতাড়ি Boot বা Restart করানোর জন্য নিচের টিপস্ কাজে লাগাতে পারেন:-

1. প্রথমে Keyboard থেকে ‘Windows button’ + ‘R’ চাপুন,


2. Run ডায়ালগ বক্সে লিখুন ‘MS Config


3. এরপর `System Configuration' উইন্ডো থেকে Boot Tab সিলেক্ট করুন,

4. তারপর `Advanced Option' বাটনে ক্লিক করুন,


5. ডায়ালগ বক্সটির বামে উপরের কোণা একটি টিক বক্সে টিক দিয়ে নিচের ড্রপডাউন বক্সে যদি আপনার Processor Dual Core হয় তবে 2 নতুবা 3 অথবা 4 সিলেক্ট করুন।


6. এবার OK করে Apply দিয়ে বের হয়ে আসুন।


ব্যস, আপনার কাজ শেষ!!